মুখোমুখি এই তিন অভিনেতা। এক অন্ধত্বের কান্ডারীর সাক্ষী রাখবেন মানুষকে পরিচালক সুব্রত শর্মা
এ ছবির গল্প শুরু হয় সাহেব আর তাঁর রুমমেট সুরজিৎকে নিয়ে। এ ছবির মূল গল্প হলো হরিহর আত্মা দুজনেই অনাথ, গরিব দুটো ছেলে। সুরজিৎ চোখে দেখতে পায়না। সে পুরোপুরি অন্ধ। এছাড়াও সে মানসিকভাবে প্রচন্ড বিপর্যস্ত। বিপন্ন জীবনে একটু আলোর চাহিদা।অন্ধত্বের কারাগারে জীবনযাপন আর নীরবতাকে সাক্ষী রেখে দিন কাটে সুরজিৎ এর। জীবন ও বাস্তবের এক কঠিন লড়াইয়ে সুরজিৎ লুকিয়ে রাখে সবার থেকে। কিন্তু প্রতিটা মুহূর্তে সাহেব নিজেকে অপরাধী মনে করে। কিন্তু কেন? কী সেই অপরাধ? নাকি নিজের ভুল? অন্ধত্বের কারণে সুরজিৎ নিজের চাকরি হারায়। এমনকি নিজের প্রেমিকা রিয়াও চলে যায়। তাই সাহেব সুরজিৎকে কথা দেয় যে সুরজিৎ এর জীবন আবার নতুন করে শুরু হবে। সে চাকরি পাবে। রিয়াকে ফিরে পাবে। সাহেব একদিন রিয়াকে ডেকে একটা কঠোর দায়িত্ব দেয় রিয়ার ওপর। রিয়া হতবাক হয়ে ওঠে!
কী এমন দায়িত্ব বর্তাতে থাকে রিয়ার কাঁধে? সাহিব কী আদৌ পারবে সুরজিৎ এর জীবনটা আবার আগের মতো সাজিয়ে দিতে? জানতে হলে দেখতে হবে সুব্রত শর্মার ছবি 'Eye-Sight- a tale of a true friend'।
এ ছবিতে মূখ্য ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যাবে সাহেব হালদার, সুরজিৎ মাইতি ও সুস্মিতা দাসকে। ছবির অন্যান্য চরিত্রে দেখা যাবে অরিত্র খান ও গার্গী দাসকে। ছবির সিনেমাটোগ্র্যাফি বানিয়েছেন আবির দত্ত। মিউজিক ও বিজিএমের দায়িত্বে রয়েছেন রাজদীপ দাসগুপ্ত। ছবির সংলাপ, চিত্রনাট্য, গল্প লিখেছেন সুব্রত শর্মা। ছবিটি সম্পাদনা করেছেন শিবম সামন্ত। এস স্কোয়ার এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে মুক্তি পাবে এ সিনেমা।
Post a Comment